ক্যাসিনো মুক্ত দেশ গড়তে হলে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন ক্যাসিনো ও ছাত্রলীগ যুবলীগের লুটপাটের কবলে আজ দেশে আওয়ামী দুঃশাসন চলছে। চারিদিকে শুধু লুটপাটের খবর। প্রবাসীদের কষ্টের রেমিটেন্স থেকে শুরু করে সাধারণ জনগনের টেক্সের টাকাও আজ পৈত্রিক সম্পত্তির মত ভাগ বা্েটায়ারায় ব্যস্ত বর্তমান শাসক গোষ্ঠী। গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়ে বাকশালি সরকার কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে রাজ তন্ত্রের ন্যায় দেশ পরিচালনায় ব্যস্ত।
তিনি আজ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ রোজ শুক্রবার সকাল ১১ টায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচীর অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানব বন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশারফ হোসেন দীপ্তির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ এর পরিচালনায় নাসিমন ভবনস্থ নূর আহাম্মদ সড়কে মানব বন্ধনে মহানগর যুবদল থানা ও ওয়ার্ড যুবদলের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
নগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, আমাদের রাজধানী ঢাকা শহর আগে ছিল মসজিদের শহর বর্তমানে রাজধানী ঢাকা ক্যাসিনোর শহরে পরিণত হয়েছে। এটাই শাসক দলের সাফল্য। ঢাকার ন্যায় চট্টগ্রামেও ক্যাসিনো এর জুয়ার আসর উচ্ছেদে চট্টগাম মেট্রোপলিটন পুলিশকে আহ্বান জানান। যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত হতে বাচাতে ক্যাসিনো ইয়াবা সহ মাদক ব্যাবসায়ীদের নির্মূল করতে প্রশাসনের সদয় দৃষ্টি কামনা করেন। তিনি আরও বলেন, লুটপাটের রাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে বি.এন.পি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি অপরিহার্য। সকল অন্যায় ও দুঃশাসনের থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় দেশনেত্রীী খালেদা জিয়ার মুক্তি।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ-সভাপতি আজমল হুদা রিংকু, নূর আহমদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, শাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, মো. ইলিয়াছ, মো. জাহাঙ্গির আলম, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, নাসির উদ্দিন চৌধুরী, হাসান মুরাদ, জসিমুল ইসলাম কিশোর, এড. ফিরোজ, মুজিবুর রহমান, আবু সুফিয়ান, অরুফ বড়য়া, মোহাম্মদ আলী সাকি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক আমান উল্লাহ আমান, মো. হুমায়ুন কবীর, সেলিম খান, ইকবাল পারভেজ, রাশেদুল হাসান লেবু, এরশাদ উল্লাহ, তাজুল ইসলাম তাজু, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল ও মহানগরীর ১৫টি থানা ও ৪৩ টি সাংগঠনিক ওয়ার্ড যুবদলের নেতৃবৃন্দ।
দেশে প্রথম ক্যাসিনোর প্রচলন করে ? সাদেক হোসেন খোকা , মির্জা আব্বাস , এবং ফালু সাহেব , আমরা ভুলীনি
ক্যাসিনো মুক্ত করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ গ্রহণ করে ফেলেছেন এবং তারা শতভাগ সফল হচ্ছেন সেটা আমরা সকলে দেখতে পাচ্ছি। তাই ক্যাসিনো মুক্ত করার জন্য খালেদা জিয়ার মত জঙ্গির মুক্তি চাওয়া এটা সম্পূর্ণ হাস্যকর। আপনারা যেভাবে ক্যাসিনো মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার জন্য খালেদার মুক্তি চাইছেন মনে হচ্ছে প্রত্যেকটা ক্যাসিনোর মালিক খালেদা জিয়া আর তার স্বাক্ষর ছাড়া এইসব ক্যাসিনো বন্ধ করা যাবে না। সেজন্যই আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি চাইছেন বলে আমাদের মনে হচ্ছে।
ক্যাসিনো মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার জন্য যদি খালেদা জিয়ার মুক্তি চাওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে দেশের মধ্যে খালেদা জিয়া এবং তার কুলাঙ্গার সন্তান যে জঙ্গিবাদের জন্ম দিয়েছে সেই জঙ্গিবাদের পতন ঘটানোর জন্য তো খালেদা জিয়া তার কুলাঙ্গার সন্তান তারেক রহমানকে দেশ থেকে লাথি মেরে তাড়িয়ে দেওয়া দরকার। তাহলে আগে জঙ্গিবাদের পতন ঘটানোর জন্য ওদেরকে লাথি মারার ব্যবস্থা করেন। তারপর ক্যাসিনোর বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করা যাবে।
চাঁদাবাজি ও ক্যাডস এবং পাজারোর শুরু ছাত্র দল@ আমানদের অবদান, আর ক্যাসিনো আব্বাস,খোকা, ফালুরা পথিকৃত।এখন আমু,শেখ সেলিম,ওমর ফারক চৌঃ-দের শিষ্যরা ষোলকলা পুরন করে যাচ্ছেন,এই আর কি।
খালেদা জিয়ার সাথে আবার কেসিনোর কি কাজ।
Fuck you guys
ক্যাসিনো মুক্ত শহর করতে গেলে খালেদা জিয়ার মুক্তি নিশ্চিত করতে হবে এমন কথা বললেন বিএনপির অঙ্গসংগঠন যুবদলের নেতা-কর্মীরা। বাংলাদেশ এই ক্যাসিনো ব্যবসা নতুন কোনো কিছু নয় বরং এটি আমরা খুব ভালো করেই জানি এই ব্যবসাগুলো বিএনপির শাসনামল থেকে বাংলাদেশের চলে আসছে অথচ যাদের শাসনামলে বাংলাদেশ এই ব্যবসার উদ্ভব হয়েছে তারাই এখন বলছে খালেদা জিয়ার মুক্তি নিশ্চিত করলে বাংলাদেশ ক্যাসিনো ব্যবসা থাকবে না। যাদের শাসনামলে সকল ধরনের অবৈধ কাজ কার মাধ্যমে সকলে অন্যায় অপকর্ম তে জড়িত হয়ে ছিল তারাই আজ বলছে খালেদা জিয়ার মুক্তি হলে নাকি এমন অবৈধ কাজ গুলো বন্ধ হবে।
ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল উনার ছেলের হাত দিয়েই তা কি বেমালুম ভুলে গেলেন?? এতো কম স্বরনশক্তি নিয়ে কিভাবে রাজনীতি করবেন??????
যে দলটি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় সেই দলের যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান এর মত নেতা বিভিন্ন ধরনের অবৈধ কাজ কর্মের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে সেই দলের অন্যান্য নেতাকর্মীরা তাহলে ক্ষমতার ব্যবহারের মাধ্যমে কি পরিমাণ অবৈধ কাজের সাথে জড়িত হয়েছিল এবং লাখ লাখ টাকা ইনকাম করেছিল সেটি আমাদের বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয়। যে ক্যাসিনো ব্যবসার কথা এখন বলা হচ্ছে সেই ক্যাসিনো ব্যবসা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে শুরু হয়নি বরং এই ব্যবসা গুলো আরো অনেক আগে থেকেই করা হতো কারণ এই ব্যবসা গুলোর সাথে আজ যাদের জড়িত থাকতে দেখা যাচ্ছে সকলেই কোন না কোন সময় বিএনপি কিংবা অন্য দলের সাথে রাজনীতি করে এসেছে।